কক্সবাজারের রামুতে ওয়াশ গভর্নেন্স ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন নিজস্ব প্রতিবেদক

কক্সবাজারের রামুতে পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি (ওয়াশ) সম্পর্কিত সমস্যার ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে ওয়াশ সুবিধা নিশ্চিত করতে “ওয়াশ গভর্ন্যান্স সিস্টেম শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন” প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে রামু উপজেলা পরিষদের বাঁকখালী হলরুমে সূচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সূচনা সভায় জানানো হয়, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচি (SEEP) Welthungerhilfe (WHH) এর অর্থায়নে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটি রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি এবং খুনিয়াপালং ইউনিয়নে কাজ করবে। যেখানে নিরাপদ স্যানিটেশন সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের সাথে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিশুদ্ধ পানির অ্যাক্সেস প্রদান, উন্নত স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন প্রচার করা, পানি, স্যানিটেশন এবং হাইজিন (ওয়াশ) ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মাঝে জোরদার করা।
সূচনা সভার সভাপতি প্রকল্প ব্যবস্থাপক ইমরুল কায়েস প্রকল্পের মূল প্রবন্ধ ও ভূমিকা উপস্থাপন করেন। এসময় তিনি বলেন, প্রকল্পটি পরিষ্কার পানির অ্যাক্সেস সরবরাহ করবে, স্থিতিস্থাপক অবকাঠামোর মাধ্যমে স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলনগুলিকে উন্নত করবে এবং ওয়াশ শাসনকে শক্তিশালী করবে। এই প্রচেষ্টাগুলি নারী এবং বৃহত্তর সম্প্রদায়কে ক্ষমতায়ন কক্সবাজারের রামুতে ওয়াশ গভর্নেন্স ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক:
কক্সবাজারের রামুতে পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি (ওয়াশ) সম্পর্কিত সমস্যার ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে ওয়াশ সুবিধা নিশ্চিত করতে “ওয়াশ গভর্ন্যান্স সিস্টেম শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন” প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে রামু উপজেলা পরিষদের বাঁকখালী হলরুমে সূচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সূচনা সভায় জানানো হয়, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচি (SEEP) Welthungerhilfe (WHH) এর অর্থায়নে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটি রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি এবং খুনিয়াপালং ইউনিয়নে কাজ করবে। যেখানে নিরাপদ স্যানিটেশন সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের সাথে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিশুদ্ধ পানির অ্যাক্সেস প্রদান, উন্নত স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন প্রচার করা, পানি, স্যানিটেশন এবং হাইজিন (ওয়াশ) ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মাঝে জোরদার করা।
সূচনা সভার সভাপতি প্রকল্প ব্যবস্থাপক ইমরুল কায়েস প্রকল্পের মূল প্রবন্ধ ও ভূমিকা উপস্থাপন করেন। এসময় তিনি বলেন, প্রকল্পটি পরিষ্কার পানির অ্যাক্সেস সরবরাহ করবে, স্থিতিস্থাপক অবকাঠামোর মাধ্যমে স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলনগুলিকে উন্নত করবে এবং ওয়াশ শাসনকে শক্তিশালী করবে। এই প্রচেষ্টাগুলি নারী এবং বৃহত্তর সম্প্রদায়কে ক্ষমতায়ন করবে। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে রামুতে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষকে উপকৃত করবে এই প্রকল্প।
প্রধান অতিথি বক্তব্যে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাশেদুল ইসলাম ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে প্রকল্পের সম্ভাবনার উপর জোর দেন। তিনি আশ্বস্ত করেন যে উপজেলা প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট সরকারী বিভাগ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সরকারের পরিকল্পনার সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, রামু উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ, রামু উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আল গালিব এবং দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খোদেস্তা বেগম রিনা।

Click Here.